ঘূর্ণিঝড় কোমেনের উপকূল অতিক্রম: বিভিন্ন স্থানে বন্যা
Comments are closedকেটে গেছে আতঙ্কের একটি রাত। মেঘের আড়ালে সকালে ভোরে দেখা মিলেনি সূর্যের। উপকূলীয় এলাকায় ঘূর্ণিঝড় কোমেনের রেখে গেছে ধ্বংসাবশেষ। টেকনাফ ও সন্দীপে বিধ্বস্ত হয়েছে শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি। নষ্ট হয়েছে ফসলের ক্ষেত। আবহাওয়া অফিসের সহকারী পরিচালক এস.এম মাহমুদুল হক জানিয়েছেন, উপকূল অতিক্রমের সময় কোমেনের বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার। ঘূর্ণিঝড় শেষে এরই মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ঘরে ফিরেছে উপকূলবর্তী লোকজন। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বান্দরবান সীমান্ত দিয়ে সাঙ্গু নদীর পানি ৭৫ সেন্টিমিটার এবং রাঙামাটি সীমান্ত দিয়ে মাতামুহুরী নদীর পানি বিপদসীমার ১২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। বন্যায় বান্দরবানের সূয়াল ব্রিজ ভেঙে সারাদেশ থেকে সড়কপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে জেলাটি। ফেনীতে টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত প্রায় পুরো জেলা।